মাছ ও পশুপাখি আঁশ জাতীয় ও দানাদার খাদ্য থেকে তাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানগুলো পেয়ে থাকে। কিন্তু এ খাবার খাওয়ার পরও মাছ ও পশুপাখির জন্য কাঙ্ক্ষিত ফলন পাওয়া যায় না। তাই মাছ ও পশুপাখি থেকে অধিক ও দ্রুত উৎপাদন পেতে প্রচলিত খাবারের পাশাপাশি প্রতিদিনই কিছু অতিরিক্ত খাদ্য প্রয়োজন। এই জাতীয় খাদ্যকে সম্পূরক খাদ্য বলা হয়।
অর্থাৎ, মাছ ও পশুপাখি থেকে অধিক উৎপাদন পাওয়ার জন্য অতিরিক্ত যে খাদ্য প্রয়োগ করা হয়, তাকে সম্পূরক খাদ্য বলে।
যেমন : মাছের সম্পূরক খাদ্য হিসেবে রয়েছে খৈল, ভুসি, লবণ, ফিশমিল ইত্যাদি।